গরমে অনেকেরই পেট খারাপ হচ্ছে। হঠাৎ শুরু হওয়া পেট কামড়ানো, তারপর বমি, বমির ভাব আর পানির মতো মল—এই হলো গরমের পেট খারাপ বা গ্যাস্ট্রোএনটেরাইটিসের লক্ষণ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এগুলো নানা ধরনের ভাইরাসের কারণে হয়। এ সমস্যার আরেক নাম স্টমাক ফ্লু। মাঝে মাঝে এটা ব্যাকটেরিয়াজনিতও হয় বটে।
জীবাণু মানুষের শরীরে প্রবেশের ১২ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর উপসর্গ শুরু হয়। বমি ভাব, বমি, পেটব্যথা ও ডায়রিয়া ছাড়া হালকা জ্বর থাকতে পারে। হতে পারে মাথাব্যথা। তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে সেরে যায়।
জীবাণু মানুষের শরীরে প্রবেশের ১২ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর উপসর্গ শুরু হয়। বমি ভাব, বমি, পেটব্যথা ও ডায়রিয়া ছাড়া হালকা জ্বর থাকতে পারে। হতে পারে মাথাব্যথা। তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে সেরে যায়।
এ ধরনের সমস্যায় শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ সবচেয়ে জরুরি। বমি ও ডায়রিয়ার মাধ্যমে শরীর পানি হারায়, তার ওপর কিছু খেতেও ইচ্ছে করে না। তাই বারবার মুখে খাওয়ার স্যালাইন নিতে হবে। খেতে পারেন ডাবের পানি, চিড়ার পানিও। কফি, কালো চা, চকলেট, মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
ভাইরাসজনিত পেট খারাপ সারাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো ভূমিকা নেই। এটা এমনিতেই সেরে যায়। প্রচুর তরল খাবার গ্রহণ আর বিশ্রামই মূল চিকিৎসা।
কখনো কখনো আদা দেওয়া হালকা চা বা পুদিনা মেশানো পানীয় পেটব্যথা ও গ্যাস সমস্যা সারাতে সাহায্য করে। এ সময় খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমির ভাব হয়। উল্লিখিত খাবারগুলো এ ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। হালকা খাবার খান, একবারে না পারলে বারবার খান।
প্রচণ্ড পেটব্যথা, মলের সঙ্গে রক্তক্ষরণ ও বমির জন্য কিছুই খেতে না পারা—ইত্যাদি সমস্যায় হাসপাতালে যাওয়াই ভালো।
ভাইরাসজনিত পেট খারাপ সারাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো ভূমিকা নেই। এটা এমনিতেই সেরে যায়। প্রচুর তরল খাবার গ্রহণ আর বিশ্রামই মূল চিকিৎসা।
কখনো কখনো আদা দেওয়া হালকা চা বা পুদিনা মেশানো পানীয় পেটব্যথা ও গ্যাস সমস্যা সারাতে সাহায্য করে। এ সময় খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমির ভাব হয়। উল্লিখিত খাবারগুলো এ ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। হালকা খাবার খান, একবারে না পারলে বারবার খান।
প্রচণ্ড পেটব্যথা, মলের সঙ্গে রক্তক্ষরণ ও বমির জন্য কিছুই খেতে না পারা—ইত্যাদি সমস্যায় হাসপাতালে যাওয়াই ভালো।