দেখা যায় যখন থেকে লিংগ উত্থিত হয় তখন থেকেই কারো কোন প্রড়োচনা ছাড়াই
অনেক ছেলেরা হস্তমৈথুন করে থাকে। (হস্তমৈথুন হচ্ছে হাতদিয়ে বা অন্যকোন
ভাবে লিংগকে উত্তেজিত করে বীর্যপাত করা) কেউ দিনে একাধিকবার এই কুকর্মটি
করে থাকে। অশালীন ছবি, ব্লু ফিল্ম দেখে লিংগ উত্তেজিত করে অন্যায়
বীর্যপাত এখন অহরহ ঘটনা।
কিন্তু এ ঘটনা আর এক সময় দুর্ঘটনায় পরিনত হয়, করো বেলায় দারুন
স্বাস্থ্যহানী হয়। আর সবার বেলায় যেটা হয়, দীর্ঘদিন হস্তমৈথুনের ফলে
বিবাহের পর স্ত্রীর কাছে লজ্জিত হতে হয়। একজন সবল পুরুষ যেখানে ৭ থেকে ৮
মিনিট সময় রতিকৃয়া করতে পারার কথা সেখানে হস্ত মৈথনে অভ্যস্ত দূর্বল
পুরুষ ১ থেকে ২ মিনিটেই তার সঙ্গীকে না তৃপ্ত করে হাপিয়ে উঠে।
অনেককে হস্তমৈথুনের পক্ষে বলতে শোনা যায় .. কিন্তু সর্বসম্মতি ক্রমে
হস্তমৈথুন যে বয়সন্ধি কালের যৌনশক্তি গ্রাসী অভ্যাস সেটা পৃথীবির সকল
মেডিকেল সাইন্টিস্টরাই শিকার করেন। ইসলাম ধর্মে হস্তমৈথুন একটি কবিরা
গুনাহ্।
কুচিন্তা, মেয়েদের সাথে মেলামেশা না করা, নিয়মিত খেলাধূলা করা আর সর্বপরি নামজ পড়া ও ধর্মীয় অনুশাষন মেনে চলা ও চোখের হেফাজতই হস্তমৈথুন
থেকে বাচার পথ। তারপর যদি কেউ এ সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে যায় চিকিত্সা ছাড়া এ
থেকে রেহাই পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই অযথা সংকোচ না করে হোমিওপ্যাথিক
চিকিত্সা নিন কারণ অ্যালোপ্যাথি ডাক্তারদের এ সমস্যার চিকিত্সা হলো কিছু
নিয়ম কানুন মেনে চলা যেগুলো বাস্তবে কোনো কাজেই আসে না আর তারপর তাদের
দ্বিতীয় চিকিত্সা হলো বিয়ে। অথচ যথাযথ হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে
আপনার যৌন শক্তির কোনো প্রকার হেরফের না করেই কিছু দিনের মধ্যেই আপনাকে
পূর্ণ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনবে।