বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের পুরুষরা দৈহিক মিলনের সময়
স্ত্রীদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে ভোগ করতেই বেশি আগ্রহী থাকে।
পুরুষদের এই রাক্ষুসে মনোভাবের কারনেই অনেক সময় দেখা যায় যে সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এই সমস্যার মূল কারন হল, দৈহিক মিলন এবং
মেয়েদের যৌন ইচ্ছা-আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। আজ আমরা
এই বিষয়ে কিছু জানব।
প্রথমে চুম্বন না করা :- দৈহিক মিলনের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরেরসাথে
চুম্বন না করে যৌনকাতর স্থানগুলোতে চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি
তাকে প্রকৃত ভালোবাসেন না, শুধুমাত্র দৈহিক চাহিদা মেটাতেই তার কাছে
এসেছেন। গভীরভাবে ভালোবেসে সঙ্গিনীকে চুম্বন দেওয়া দুজনেরজন্যই
প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরণ যৌনানন্দময় মিলনের সূচনা করে।
প্রথম থেকেই বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠা :- বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় পুরুষরা সঙ্গিনীর বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠে। প্রায় সব মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করলে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দমিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত।
প্রথম থেকেই বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠা :- বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় পুরুষরা সঙ্গিনীর বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠে। প্রায় সব মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করলে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দমিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত।
একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়া :- পুরুষরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য
সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের
পক্ষে এটা সম্ভব হয়না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম
উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে
আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক মেয়েটির
চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়া উচিত
সঙ্গিনীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়া :- দৈহিক
মিলনের সময় পুরুষদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে, মেয়েদের বক্ষসহ
গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়। ছেলেদের মূল
যৌনকাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধথাকলেও
মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর। তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন
না থাকে যেখানে পুরুষটির স্পর্শ যায়নি।