শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং সন্তান ধারণের জন্য ইচ্ছুক ঠিক তখনই সন্তান ধারনের উপযুক্ত সময়।বাংলাদেশ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ‘শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক’ বিভাগের সহকারি অধ্যাপক রুমানা বাসার মা হওয়ার উপযুক্ত সময় সম্পর্কে আলোচনা করেন।তিনি মনে করেন, “সাধারণত মা হওয়ার জন্য ২৫ থেকে ৩০ বছর উপযুক্ত। তবে কেবল বয়স নয় পাশাপাশি অনেক বিষয় সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রকৃত অর্থে শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত ও সুস্থ এমন সময়ই মা হওয়ার জন্য উপযুক্ত।”
কখন পরিবেশ বা আত্মীয়স্বজনদের চাপে পড়ে
সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত নয়। তাছাড়া সন্তানের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ
নিশ্চিত করে তারপর মা হওয়ার সদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত বলে জানান তিনি।
সন্তান নেওয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন-
আর্থিক স্বচ্ছলতা: সংসারে আর্থিক অসুবিধা দেখা দিলে তখন সন্তান গ্রহণের সিদ্ধান্ত খানিকটা বিলম্ব করা ভালো। একটা শিশুর জন্ম থেকে তাকে বড় করার জন্য বেশ আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রয়োজন হয়। তাই খুব বেশি আর্থিক সমস্যায় থাকলে এখন সন্তান নেবেন কিনা সে বিষয়ে আরেকবার ভেবে দেখুন।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক: মায়ের মানসিক অবস্থা সন্তানের উপর প্রভাব রাখে। তাই স্বামী স্ত্রীর মাঝে জটিল কোনো সমস্যা চললে সন্তান গ্রহণের আগে ভেবে দেখতে হবে। কারণ মা মানসিক যন্ত্রণায় থাকলে সন্তানের মানসিক বিকাশ ঠিক মতো হয় না। এ কারণে পরে শিশুর নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে।
স্বামী- স্ত্রী দুজনেই আগ্রহী কিনা: সন্তান গ্রহণের আগে স্বামী স্ত্রী দুজনেই পরিকল্পনা করে নিন। দুজনের ইচ্ছা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্তান গ্রহণ করা হলে তা অনেক বেশি আনন্দময় হয়। আর পরিকল্পিতভাবে সন্তান গ্রহণ করায় আগে থেকেই সব রকমের পরিস্থিতি সমলানোর প্রস্তুতি থাকে। ফলে সহজেই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়নো যায়।
মায়ের শারীরিক সুস্থতা: গর্ভ ধারণের আগে মায়ের শারীরিক সুস্থতার কথা বিবেচনা করতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সন্তান গ্রহণ ও মায়ের সঠিক পরিচর্যা করতে হবে।
পারিপার্শ্বিক অবস্থা: সন্তান ধারণের সঙ্গে সঙ্গে জীবনযাত্রায় নানান পরিবর্তন আসে। চারপাশের পরিবেশ যেন এতে কোনো রকমের প্রভাব ফেলতে না পারে। তাই যতটা সম্ভব পরিবেশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
রুমানা বাসারের মতে, “সন্তান গ্রহণ করবে বাবা মায়ের নিজেদের ইচ্ছায় ও সুপরিকল্পিতভাবে। কোনোভাবেই চাপে পড়ে বা অন্যদের কথায় প্ররোচিত হয়ে সন্তান গ্রহণের সিধান্ত নেওয়া ঠিক নয়।
এসবের পাশাপাশি সন্তান যেন সুস্থ ও সুন্দর ভাবে এই পৃথিবীতে আসতে পারে তার জন্য মাকে একটি ভালো পরিবেশের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। মা সুস্থ থাকলে শিশুও সুস্থ থাকবে।
সন্তান নেওয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন-
আর্থিক স্বচ্ছলতা: সংসারে আর্থিক অসুবিধা দেখা দিলে তখন সন্তান গ্রহণের সিদ্ধান্ত খানিকটা বিলম্ব করা ভালো। একটা শিশুর জন্ম থেকে তাকে বড় করার জন্য বেশ আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রয়োজন হয়। তাই খুব বেশি আর্থিক সমস্যায় থাকলে এখন সন্তান নেবেন কিনা সে বিষয়ে আরেকবার ভেবে দেখুন।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক: মায়ের মানসিক অবস্থা সন্তানের উপর প্রভাব রাখে। তাই স্বামী স্ত্রীর মাঝে জটিল কোনো সমস্যা চললে সন্তান গ্রহণের আগে ভেবে দেখতে হবে। কারণ মা মানসিক যন্ত্রণায় থাকলে সন্তানের মানসিক বিকাশ ঠিক মতো হয় না। এ কারণে পরে শিশুর নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে।
স্বামী- স্ত্রী দুজনেই আগ্রহী কিনা: সন্তান গ্রহণের আগে স্বামী স্ত্রী দুজনেই পরিকল্পনা করে নিন। দুজনের ইচ্ছা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী সন্তান গ্রহণ করা হলে তা অনেক বেশি আনন্দময় হয়। আর পরিকল্পিতভাবে সন্তান গ্রহণ করায় আগে থেকেই সব রকমের পরিস্থিতি সমলানোর প্রস্তুতি থাকে। ফলে সহজেই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়নো যায়।
মায়ের শারীরিক সুস্থতা: গর্ভ ধারণের আগে মায়ের শারীরিক সুস্থতার কথা বিবেচনা করতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সন্তান গ্রহণ ও মায়ের সঠিক পরিচর্যা করতে হবে।
পারিপার্শ্বিক অবস্থা: সন্তান ধারণের সঙ্গে সঙ্গে জীবনযাত্রায় নানান পরিবর্তন আসে। চারপাশের পরিবেশ যেন এতে কোনো রকমের প্রভাব ফেলতে না পারে। তাই যতটা সম্ভব পরিবেশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
রুমানা বাসারের মতে, “সন্তান গ্রহণ করবে বাবা মায়ের নিজেদের ইচ্ছায় ও সুপরিকল্পিতভাবে। কোনোভাবেই চাপে পড়ে বা অন্যদের কথায় প্ররোচিত হয়ে সন্তান গ্রহণের সিধান্ত নেওয়া ঠিক নয়।
এসবের পাশাপাশি সন্তান যেন সুস্থ ও সুন্দর ভাবে এই পৃথিবীতে আসতে পারে তার জন্য মাকে একটি ভালো পরিবেশের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। মা সুস্থ থাকলে শিশুও সুস্থ থাকবে।