বিভিন্ন স্নায়ুজাত ও শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কারণে শিশুর ‘ভাষা বিকাশ’ পর্বটি পরিপূর্ণ না-ও হতে পারে। অথবা তার বিকশিত ভাষার দক্ষতাটি হারিয়েও যেতে পারে। ভাষাগত সমস্যা শুধু এখনকার নয়, সব যুগেই এ সমস্যা ছিল। তবে বিষয়টি সম্পর্কে মানুষ তেমনভাবে সচেতন ছিল না।
কোনো কারণে যদি আপনার শিশু ‘ভাষা সমস্যায়’ ভোগে, তাহলে নিচের উপসর্গগুলো দিয়ে খুব সহজেই বোঝা যাবে—
* মানসিক অবস্থা ও আবেগ প্রকাশে সমস্যা বা আচরণগত সমস্যা
* কথা বলার সময় বিপরীত ব্যক্তির চোখে চোখ না রাখা
* ভাষা অনুধাবনে তাৎপর্যপূর্ণ ঘাটতি
* শিশুর আয়ত্ত করা শব্দের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম হবে। বিশেষ করে, ‘যাই’, ‘করি’, ‘খাই’ ইত্যাদি বৈচিত্র্যময় ক্রিয়াপদের সংখ্যা নেই বললেই চলে।
* সংলাপ চালিয়ে যাওয়ায় সীমাবদ্ধতা
* সমবয়সীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে সমস্যা
* কিছু স্বর বা শব্দ বারবার বলা
* প্রতীকী খেলায় অপারগতা
* মানসিক অবস্থা ও আবেগ প্রকাশে সমস্যা বা আচরণগত সমস্যা
* কথা বলার সময় বিপরীত ব্যক্তির চোখে চোখ না রাখা
* ভাষা অনুধাবনে তাৎপর্যপূর্ণ ঘাটতি
* শিশুর আয়ত্ত করা শব্দের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম হবে। বিশেষ করে, ‘যাই’, ‘করি’, ‘খাই’ ইত্যাদি বৈচিত্র্যময় ক্রিয়াপদের সংখ্যা নেই বললেই চলে।
* সংলাপ চালিয়ে যাওয়ায় সীমাবদ্ধতা
* সমবয়সীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে সমস্যা
* কিছু স্বর বা শব্দ বারবার বলা
* প্রতীকী খেলায় অপারগতা
স্বাভাবিক শিশুর ক্ষেত্রে চার-পাঁচ বছর বয়সের মধ্যেই ভাষার মৌলিক কাঠামো গড়ে ওঠে, তবে শব্দাবলি আয়ত্তকরণের প্রক্রিয়াটি পূর্ণবয়স্ক হওয়ার পরও চলতে থাকে।
মনে রাখতে হবে, কোনো শিশু চার-পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে দৈনিক পাঁচ থেকে দশটি শব্দ দিয়ে পরিবেশ এবং প্রতিবেশ অনুযায়ী যদি মনের ভাব প্রকাশ করতে না পারে, তাহলে তা উদ্বেগজনক। এ ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
মনে রাখতে হবে, কোনো শিশু চার-পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে দৈনিক পাঁচ থেকে দশটি শব্দ দিয়ে পরিবেশ এবং প্রতিবেশ অনুযায়ী যদি মনের ভাব প্রকাশ করতে না পারে, তাহলে তা উদ্বেগজনক। এ ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।