আজকাল অনেকেই দৃষ্টিনন্দন ও জায়গাসাশ্রয়ী বলে ঘরের দেয়ালে তাকের ব্যবহার করে থাকেন। ঘর সাজানোর পাশাপাশি জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখতেও এ অনুষঙ্গটি বেশ প্রয়োজনীয়।
অন্দরসজ্জাবিদ গুলশান নাসরিন চৌধুরী বলেন, ‘ঘরের দেয়ালে র্যাক বা তাকটা কেমন হবে তা তাকের আকার, রং ও অন্য আসবাবপত্রের ওপর নির্ভর করবে। এ ছাড়া তাকটা ঘরে এমন দেয়ালে রাখতে হবে যেখান থেকে তা পরিষ্কার দেখা যায়। কারণ র্যাকটি যদি অন্য আসবাবের আড়ালে থাকে তবে তার সৌন্দর্য ফুটে উঠবে না। শুধু সাজিয়ে রাখার জিনিসই নয়, বইও রাখতে পারেন দেয়াল-তাকে। বিশেষ করে বাচ্চাদের ঘরে বইপত্র গুছিয়ে রাখার জন্য দেয়াল-তাক খুবই দরকার। এদিকে ঘরের প্রবেশপথজুড়ে বসাতে পারেন ছোট ছোট দেয়াল-তাক। এখানে মাটির শোপিস বা ছোট কোনো গাছ বেশ সুন্দর দেখাবে। বসার ঘরে দেয়ালের মাপ যদি ১০ ফুট হয়, তবে ওপরে ও নিচে ৩ ফুট জায়গা রেখে মাঝ বরাবর তাক বানানো যেতে পারে। তাকে ভিন্নতা আনার জন্য খোপগুলো বিভিন্ন আকারের হলে তা ভালো দেখাবে।
তাকের উপকরণটি কী হবে, তা আসবাবের উপকরণের ওপর নির্ভর করবে। আসবাবপত্র যদি রট আয়রনের তৈরি হয় তবে র্যাক বা দেয়ালের তাকটাও রট আয়রনের হতে হবে। তেমনি আসবাবটা কাঠের হলে তাকটিও হতে হবে কাঠের। এ ছাড়া আসবাবপত্রের রং আর দেয়ালের তাকের রঙে যাতে পার্থক্য থাকে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। সেগুন কাঠের হলে তাকও সেগুন কাঠ দিয়ে তৈরি করতে হবে। বাঁশ বা বেতের হলে তাকটিও এভাবেই বানাতে হবে। চাইলে দেয়াল-তাকে উজ্জ্বল রংও ব্যবহার করতে পারেন। ঘরের আসবাবপত্রের রংও কিন্তু অনেক সময় নান্দনিকতা বাড়ায়।
তাকের যত্নতাক কাঠ, রড বা যে উপাদানেই তৈরি হোক না কেন, তার যথাযথ যত্ন নিতে হবে। সঠিকভাবে যত্ন না নিলে অল্প সময়েই তা নষ্ট হয়ে যাবে। কাঠের তাক হলে তাতে যেন পানি না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ ধরনের তাক ভেজা কাপড় দিয়ে কোনোভাবেই মোছা যাবে না। কাঠের আসবাবপত্র মোছার জন্য বাজারে একধরনের তরলদ্রব্য পাওয়া যায়। তা দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
অন্দরসজ্জাবিদ গুলশান নাসরিন চৌধুরী বলেন, ‘ঘরের দেয়ালে র্যাক বা তাকটা কেমন হবে তা তাকের আকার, রং ও অন্য আসবাবপত্রের ওপর নির্ভর করবে। এ ছাড়া তাকটা ঘরে এমন দেয়ালে রাখতে হবে যেখান থেকে তা পরিষ্কার দেখা যায়। কারণ র্যাকটি যদি অন্য আসবাবের আড়ালে থাকে তবে তার সৌন্দর্য ফুটে উঠবে না। শুধু সাজিয়ে রাখার জিনিসই নয়, বইও রাখতে পারেন দেয়াল-তাকে। বিশেষ করে বাচ্চাদের ঘরে বইপত্র গুছিয়ে রাখার জন্য দেয়াল-তাক খুবই দরকার। এদিকে ঘরের প্রবেশপথজুড়ে বসাতে পারেন ছোট ছোট দেয়াল-তাক। এখানে মাটির শোপিস বা ছোট কোনো গাছ বেশ সুন্দর দেখাবে। বসার ঘরে দেয়ালের মাপ যদি ১০ ফুট হয়, তবে ওপরে ও নিচে ৩ ফুট জায়গা রেখে মাঝ বরাবর তাক বানানো যেতে পারে। তাকে ভিন্নতা আনার জন্য খোপগুলো বিভিন্ন আকারের হলে তা ভালো দেখাবে।
তাকের উপকরণটি কী হবে, তা আসবাবের উপকরণের ওপর নির্ভর করবে। আসবাবপত্র যদি রট আয়রনের তৈরি হয় তবে র্যাক বা দেয়ালের তাকটাও রট আয়রনের হতে হবে। তেমনি আসবাবটা কাঠের হলে তাকটিও হতে হবে কাঠের। এ ছাড়া আসবাবপত্রের রং আর দেয়ালের তাকের রঙে যাতে পার্থক্য থাকে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। সেগুন কাঠের হলে তাকও সেগুন কাঠ দিয়ে তৈরি করতে হবে। বাঁশ বা বেতের হলে তাকটিও এভাবেই বানাতে হবে। চাইলে দেয়াল-তাকে উজ্জ্বল রংও ব্যবহার করতে পারেন। ঘরের আসবাবপত্রের রংও কিন্তু অনেক সময় নান্দনিকতা বাড়ায়।
তাকের যত্নতাক কাঠ, রড বা যে উপাদানেই তৈরি হোক না কেন, তার যথাযথ যত্ন নিতে হবে। সঠিকভাবে যত্ন না নিলে অল্প সময়েই তা নষ্ট হয়ে যাবে। কাঠের তাক হলে তাতে যেন পানি না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ ধরনের তাক ভেজা কাপড় দিয়ে কোনোভাবেই মোছা যাবে না। কাঠের আসবাবপত্র মোছার জন্য বাজারে একধরনের তরলদ্রব্য পাওয়া যায়। তা দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
* কাঠের তাক প্রতিবছর বার্নিশ করতে পারলে তা দেখতে অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।
* রডের তাকে পানি লাগানো যাবে না কারণ তাতে জং বা মরিচা পড়ার আশঙ্কা থাকে।
* রডের তাককে মরিচা পড়া থেকে রক্ষা করার জন্য রং ব্যবহার করতে পারেন।
বাজারে তো কিনতে পাওয়া যায়ই। চাইলে আপনি পছন্দমতো নকশায় বানিয়েও নিতে পারেন। দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখতে হয় বলে ঘরের নিচের অংশটুকুও বেশ কাজে লেগে যায়। তবে দেয়াল-তাক ঝোলানোর সময় বেশ সতর্কতার সঙ্গে দেয়ালে লাগাতে হবে। ক্লাম্প দিয়ে দেয়ালের সঙ্গে আটকান শক্ত করে, যেন ভারী জিনিসের ওজনে বা ভূমিকম্পের সময় তা খুলে পড়ে না যায়।