সর্বাঙ্গে ব্যথা, শরীর মুড়মুড় করে—অনেকেই এমন সমস্যার কথা বলেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো তেমন জটিল কিছু নয়। সমস্যাটা অনেক সময়ই থাকে মনে, শরীরে নয়। কিন্তু ফাইব্রোমায়ালজিয়া নামে একটি রোগ আছে, যাতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হতে পারে। এটি তেমন কোনো ভয়ানক রোগ নয়, কিছু নিয়ম মেনে চললে সমস্যাটা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সাধারণত এ রোগে শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশিতে ব্যথা অনুভূত হয়। ব্যথা তীব্রও হতে পারে। তবে এর পাশাপাশি অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, ফুলে যাওয়া বা বিকৃতি দেখা দিলে, জ্বর থাকলে, সেটি ফাইব্রোমায়ালজিয়া নয়; অন্য কোনো ধরনের বাতরোগ।
ফাইব্রোমায়ালজিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ওপরের ও নিচের অংশ—দুই দিকেই ব্যথা থাকে। শরীরের কিছু নির্দিষ্ট অংশে চাপ দিলে ব্যথাটা অনুভূত হয়। রোগী প্রচণ্ড অবসন্নতায় ভুগতে পারেন। রোজকার কাজকর্মে পিছিয়ে পড়তে পারেন। এ ছাড়া প্রায়ই রাতে ঘুম ভেঙে যায়, আর ঘুম আসতে চায় না। মানসিক চাপ, বিষণ্নতা, মনোযোগের ঘাটতি দেখা দেয়। সকালে ঘুম ভেঙে হাত-পায়ে জড়তা কাজ করে। কপালের দুপাশে চাপ ধরে ব্যথা, পেট কামড়ে ধরা বা প্রস্রাবের সময় ব্যথার মতো সমস্যাও হতে পারে।
ভয় না পেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কয়েকটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই নিশ্চিত হতে পারবেন রোগটা কী। জটিল কোনো সমস্যা না থাকলে জীবনযাপনের ধরনে একটু পরিবর্তন আনুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সময়মতো ঘুমান। ঘুমের আগে উত্তেজনাকর কোনো উপন্যাস, নাটক বা চলচ্চিত্র নয়; স্মার্টফোন ব্যবহার বা ভরপেট খাওয়াও নয়। বিকেলের পর চা-কফি নয়। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন। কর্মক্ষেত্রে স্বস্তির পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারেন, যেমন: সুবিধাজনক উচ্চতার চেয়ার-টেবিল বা ফাইল কেবিনেটের ব্যবস্থা করে নিন। নিজে থেকে ব্যথানাশক খাবেন না, হিতে বিপরীত হতে পারে। ওষুধের ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ সমস্যা মোকাবিলায় মনের জোরটাই আসল।
ফাইব্রোমায়ালজিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ওপরের ও নিচের অংশ—দুই দিকেই ব্যথা থাকে। শরীরের কিছু নির্দিষ্ট অংশে চাপ দিলে ব্যথাটা অনুভূত হয়। রোগী প্রচণ্ড অবসন্নতায় ভুগতে পারেন। রোজকার কাজকর্মে পিছিয়ে পড়তে পারেন। এ ছাড়া প্রায়ই রাতে ঘুম ভেঙে যায়, আর ঘুম আসতে চায় না। মানসিক চাপ, বিষণ্নতা, মনোযোগের ঘাটতি দেখা দেয়। সকালে ঘুম ভেঙে হাত-পায়ে জড়তা কাজ করে। কপালের দুপাশে চাপ ধরে ব্যথা, পেট কামড়ে ধরা বা প্রস্রাবের সময় ব্যথার মতো সমস্যাও হতে পারে।
ভয় না পেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কয়েকটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই নিশ্চিত হতে পারবেন রোগটা কী। জটিল কোনো সমস্যা না থাকলে জীবনযাপনের ধরনে একটু পরিবর্তন আনুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সময়মতো ঘুমান। ঘুমের আগে উত্তেজনাকর কোনো উপন্যাস, নাটক বা চলচ্চিত্র নয়; স্মার্টফোন ব্যবহার বা ভরপেট খাওয়াও নয়। বিকেলের পর চা-কফি নয়। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন। কর্মক্ষেত্রে স্বস্তির পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারেন, যেমন: সুবিধাজনক উচ্চতার চেয়ার-টেবিল বা ফাইল কেবিনেটের ব্যবস্থা করে নিন। নিজে থেকে ব্যথানাশক খাবেন না, হিতে বিপরীত হতে পারে। ওষুধের ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ সমস্যা মোকাবিলায় মনের জোরটাই আসল।