প্রেমে সফল হওয়ার প্রাথমিক টিপস

%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%ab%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a6%93%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%9
আমরা কথায় কথায় বলি- প্রেম মানে না,
জাত-কূল মান, ধর্ম-বর্ণ ও বয়সের
ফারাক। কিন্তু শতকরা কতজন তাদের
প্রেমে সফল হয়েছে, আর কতজন
ব্যর্থ সে হিসাব কারো কাছে আছে
কী? যদিও বলা হচ্ছে বয়স প্রেমের
জন্য কোনো ফ্যাক্টর না, তারপরও
কৈশোর পেরুনোর সময়, তারুণ্যের
আবেগময় দিনগুলোতেই সাধারণত
প্রেমে পড়ার গড় হার সবচেয়ে
বেশি। তার মানে যে অন্য বয়সে
প্রেম মানা, কিংবা কেউ প্রেমে পড়ে
না তেমনটিও নয়!
গবেষণায় দেখা গেছে, ধর্ম-বর্ণ
নির্বিশেষে যেকোনো প্রেমে
সফল হওয়ার জন্য নারী কিংবা পুরুষের
ভেতরে কতগুলো কমন বিষয় থাকা
উচিত। কিংবা এভাবে বলা যায়, কিছু বিষয়ে
সচেতন হলে প্রেমে সাফল্য
মেলে!
ক. যদিও শারীরিক সৌন্দর্য্যের প্রতি
মানুষের খুব বেশি হাত নেই, প্রকৃতিই
কারো শরীরের রঙ কালো, কালো
ফর্সা করে পাঠান। কিন্তু তারপরও
সচেতনতা ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার
মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা সম্ভব। আর এ
কথা তো ঠিক সুন্দরে পুজারী সবাই।
খ. প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করা, সাবান ও
প্রসাধনী ব্যবহারের প্রতিও দৃষ্টি দিতে
হবে। যে পোশাকই ব্যবহার করুন, তা
যেন রুচিসম্মত ও পরিস্কার হয়।
সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে
হবে।
গ. সকালে ও রাতে দাঁত পরিস্কার করলে
মুখে দুর্গন্ধ হয় না। এ ক্ষেত্রে
কার্পণ্য করা যাবে না। তারপরও যদি মুখে
কোনো ধরনের খারাপ গন্ধের
সন্ধান মেলে, তবে নিয়মিত মাউথ ওয়াশ
ব্যবহার করতে হবে। এতেও প্রতিকার
না মিললে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন
হতে হবে।
ঘ. চুল-দাড়িতে মার্জিত রুচির পরিচয় দিতে
হবে। নিয়মিত চুল-দাড়ি কাটানোর অভ্যাস
গড়ে তুলতে হবে। বড় চুল রাখার
প্রবণতা পরিহার করা ভালো। আদৌ সম্ভব না
হলে বড় চুল রাখলে তাতে শ্যাম্পু-
তেলের পরিমিত ব্যবহার, চুল বেধে
রাখা কিংবা যেভাবে আচড়ালে চেহারার
জৌলুস ফুটে উঠে তা নিশ্চিত করতে
হবে।
ঙ. কথায় বলা হয়-খাওয়া নিজের রুচিতে
আর পরা (পোশাক পরিধান) অন্যের
রুচিতে। অর্থাৎ বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-
স্বজন আপনার পোশাকের বিরূপ
মন্তব্য করছে কিনা সেটা খেয়াল
রাখতে হবে। তারা যদি ভালো বলে,
তাহলে যার প্রেমে পড়তে যাচ্ছেন,
কিংবা যাকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন
ভাবছেন, তাই ধরেই নেওয়া যায়, সেও
অন্তত পোশাকের তারিফ করবেন।
চ. পরিমিত অলঙ্কার/প্রয়োজনীয়
সামগ্রী ব্যবহার করুন। ঘড়ি, চশমা, চুড়ি,
লিপস্টিক, টিপ ইত্যাদি যেন চিত্তাকর্ষক
অথচ খাপড়া না হয় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি
দিন।
ছ. এবার আপনি যাকে পছন্দ করেন, তার
কাছে যান, কথা বলুন। বন্ধুত্ব গড়ে
তোলার চেষ্টা করুন। বাকিটা আর বলে
দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি? দেখুন
আপনি প্রপোজ করার আগে ভাগ্য
ভালো হলে সেও আপনাকে
ভালোবাসার প্রস্তাব দিয়ে বসতে
পারে!
أحدث أقدم