আপনি যদি বিবাহিত হন আর ওজন বেড়ে যায় তবে ওজন কমানোর জন্য হাঁটার চেয়ে যৌণ
মিলনই ভালো ব্যায়াম বলে নতুন তথ্য আবিষ্কার করেছে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা।
গবেষণায় দেখা গেছে যৌন মিলনের সময় প্রতি মিনিটে পুরুষের শরীরে থেকে খরচ হয়
৪.২ ক্যালোরি। আর নারীর ক্ষেত্রে খরচ হয় ৩.১ ক্যালোরি। একটি জার্নালে
প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়, হাঁটার চাইতে ভালো ব্যায়াম হলো যৌন মিলন।
তবে বিজ্ঞানীদের দেয়া এই তথ্য নিয়ে অনেক দিন থেকেই বিতর্ক ছিল যে যৌন
মিলনের ফলে আদৌ কোনো ব্যায়াম হয় কিনা। একটা প্রচলিত ধারণা আছে যে একবার যৌন
মিলনের ফলে ১০০ থেকে ৩০০ ক্যালোরি খরচ হয়। তবে এই তথ্যটা ছিল একেবারেই
অনুমান নির্ভর। সম্প্রতি কয়েকজন সাহসী মানুষ এই গবেষণায় অংশগ্রহন করেন এবং
গবেষক উইলিয়াম মাস্টারস এবং ভার্জিনিয়া জনসন তাদের শরীরের সক্রিয়তার তথ্য
লিপিবদ্ধ করেন।
যৌন মিলনের সময়ে তাদের হৃদস্পন্দনের গতি বেড়ে মিনিটে ১৮০ পর্যন্ত চলে যায়। সাধারণ ব্যায়ামের সাথে এর তুলনা করলে দেখা যায়, মাঝারি ধরণের ভারী ব্যায়াম করতে থাকা অবস্থায় ৫০ বছর বয়সী মানুষের হৃদস্পন্দন থাকে মিনিটে ৮৫ থেকে ১১৯ পর্যন্ত। এ থেকেই বোঝা যায় যে, সাধারণ মাঝারি মাত্রার ব্যায়ামের চাইতে ভালো উপকার পাওয়া যায় যৌন মিলন থেকে। অর্থাৎ আপনার এক ঘন্টার সেক্স সমান ৩৬ মিনিট ব্যায়াম ওজন কমাতে সমান কাজ করে।
এর আগে ১৯৮৪ সালে সাহসী ১০ দম্পতির ওপর চালানো হয়েছিল একটি গবেষণা এবং অৎপযরাবং ড়ভ ওহঃবৎহধষ গবফরপরহব জার্নালে এর তথ্য প্রকাশিত হয়। হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ, অক্সিজেন গ্যাস অ্যানালাইজার এবং ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাফি ব্যবহার করে তাদের শারীরিক অবস্থার তথ্য নেওয়া হয়। তখনও দেখা যায় যৌণ মিলনের সময়ে হৃদস্পন্দন অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার একটা বড় সমস্যা আছে।
সেটা হল, এমন অজস্র যন্ত্রপাতির সাথে লাগানো সেন্সর, টিউব ইত্যাদির উপস্থিতিতে স্বাভাবিক মানসিকতা নিয়ে যৌন মিলন সম্ভব না আর তাই এ পরীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্যকেও তখন নির্ভুল বলে ধরা যায়নি। বর্তমানে অবশ্য এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়েছে।
SenseWear নামের একটা আর্মব্যান্ড পরিধান করার মাধ্যমেই অংশগ্রহণকারীদের শরীরের ক্যালোরি খরচের সব তথ্য পেয়ে যান গবেষকরা। প্রথমে এসব অংশগ্রহণকারীদেরকে ৩০ মিনিট মাঝারি মাত্রার ব্যায়াম করতে বলা হয় যাতে গবেষকরা একটা প্রাথমিক ধারণা পান। পরে সেই আর্মব্যান্ড পড়া অবস্থায় তাদেরকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বাসায় যৌন মিলন করার সময় তাদের শরীর থেকে তথ্য চলে আসে গবেষকদের কাছে।
নি:সন্দেহেই জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা, দৌড়ানো বা সাঁতার কেটে ঘাম ঝরানোর চাইতে মানুষ যৌন মিলন বেশি পছন্দ করে। আর ঘরের কাজকর্মের চাইতেও যেহেতু এটা বেশি কার্যকর তাই গবেষকরা আশা করছেন, এই তথ্য জানার ফলে মানুষ আগ্রহী হবে এবং তাদের ক্যালোরি ক্ষয়ের পরিমাণ আগের থেকে একটু হলেও বাড়বে।
যৌন মিলনের সময়ে তাদের হৃদস্পন্দনের গতি বেড়ে মিনিটে ১৮০ পর্যন্ত চলে যায়। সাধারণ ব্যায়ামের সাথে এর তুলনা করলে দেখা যায়, মাঝারি ধরণের ভারী ব্যায়াম করতে থাকা অবস্থায় ৫০ বছর বয়সী মানুষের হৃদস্পন্দন থাকে মিনিটে ৮৫ থেকে ১১৯ পর্যন্ত। এ থেকেই বোঝা যায় যে, সাধারণ মাঝারি মাত্রার ব্যায়ামের চাইতে ভালো উপকার পাওয়া যায় যৌন মিলন থেকে। অর্থাৎ আপনার এক ঘন্টার সেক্স সমান ৩৬ মিনিট ব্যায়াম ওজন কমাতে সমান কাজ করে।
এর আগে ১৯৮৪ সালে সাহসী ১০ দম্পতির ওপর চালানো হয়েছিল একটি গবেষণা এবং অৎপযরাবং ড়ভ ওহঃবৎহধষ গবফরপরহব জার্নালে এর তথ্য প্রকাশিত হয়। হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ, অক্সিজেন গ্যাস অ্যানালাইজার এবং ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাফি ব্যবহার করে তাদের শারীরিক অবস্থার তথ্য নেওয়া হয়। তখনও দেখা যায় যৌণ মিলনের সময়ে হৃদস্পন্দন অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার একটা বড় সমস্যা আছে।
সেটা হল, এমন অজস্র যন্ত্রপাতির সাথে লাগানো সেন্সর, টিউব ইত্যাদির উপস্থিতিতে স্বাভাবিক মানসিকতা নিয়ে যৌন মিলন সম্ভব না আর তাই এ পরীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্যকেও তখন নির্ভুল বলে ধরা যায়নি। বর্তমানে অবশ্য এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়েছে।
SenseWear নামের একটা আর্মব্যান্ড পরিধান করার মাধ্যমেই অংশগ্রহণকারীদের শরীরের ক্যালোরি খরচের সব তথ্য পেয়ে যান গবেষকরা। প্রথমে এসব অংশগ্রহণকারীদেরকে ৩০ মিনিট মাঝারি মাত্রার ব্যায়াম করতে বলা হয় যাতে গবেষকরা একটা প্রাথমিক ধারণা পান। পরে সেই আর্মব্যান্ড পড়া অবস্থায় তাদেরকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বাসায় যৌন মিলন করার সময় তাদের শরীর থেকে তথ্য চলে আসে গবেষকদের কাছে।
নি:সন্দেহেই জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা, দৌড়ানো বা সাঁতার কেটে ঘাম ঝরানোর চাইতে মানুষ যৌন মিলন বেশি পছন্দ করে। আর ঘরের কাজকর্মের চাইতেও যেহেতু এটা বেশি কার্যকর তাই গবেষকরা আশা করছেন, এই তথ্য জানার ফলে মানুষ আগ্রহী হবে এবং তাদের ক্যালোরি ক্ষয়ের পরিমাণ আগের থেকে একটু হলেও বাড়বে।