মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।
মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।
Tags:
Jokes