আমার নাম পিয়ালি।
বাড়িতে আমার তেমন কোন বন্ধু বা মনের কথা বলার কেউ নেই,
তাই তোমাদের সাথেই আমার মনের কথা শেয়ার করার জন্য আজ এখানে লেখা শুরু করলাম।
যেহেতু এটা ভালোবাসা সম্পর্কীয় ওয়েবসাইট, তাই আমিও ভালোবাসা সম্পর্কীয় কিছু লেখার চেষ্টা করছি।
আমি নবদ্বীপ বালিকা বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রি।
বাড়িতে রোমান্টিক প্রেমের সিনেমা দেখতে দেখতে মনেহত, আমাকে যদি কেউ এভাবে ভালোবাসত, আমার যদি এইরকম একটা বয়ফ্রেন্ড থাকত!
এইরকম কথা হয়ত সবারই মনেহয়। আমারও সেরকমই মনেহত।
আমি ঠিক ভালোভাবে গুছিয়ে লিখতেই পারছিনা, ভুল হলে বা খারাপ হলে কিন্তু হাসবেন না।
আমাদের একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই আমাকে একজন প্রপোজ করল, আমারই ক্লাসমেট সে।
প্রেম করলে ত কোন ক্ষতি নেই, তাই আমিও হ্যাঁ বলে দিয়েছিলাম।
এক মাসের মধ্যেই আমি আর ও খুব কাছে চলে আসলাম। আমি যেখানে প্রায়ভেট পড়তাম, ও সেখানেই চলে আসলো।
তারপর একসাথে স্কুল, প্রায়ভেটে যাওয়া আসা, সুযোগ পেলেই একজন অপরের দিকে তাকিয়ে থাকা ত চলতেই থাকে।
আমাকে ও মাঝে মাঝেই নানারকম গিফট দিত, আমিও ভাল কিছু দেখলেই কিনতাম, কেমন যেন খুব ভাল লাগত ওর জন্য কিছু কিনতে।
সত্যি বলতে আমার বেশ ভালই লাগত ওকে।
প্রেম করলে ত কোন ক্ষতি নেই, তাই আমিও হ্যাঁ বলে দিয়েছিলাম।
এক মাসের মধ্যেই আমি আর ও খুব কাছে চলে আসলাম। আমি যেখানে প্রায়ভেট পড়তাম, ও সেখানেই চলে আসলো।
তারপর একসাথে স্কুল, প্রায়ভেটে যাওয়া আসা, সুযোগ পেলেই একজন অপরের দিকে তাকিয়ে থাকা ত চলতেই থাকে।
আমাকে ও মাঝে মাঝেই নানারকম গিফট দিত, আমিও ভাল কিছু দেখলেই কিনতাম, কেমন যেন খুব ভাল লাগত ওর জন্য কিছু কিনতে।
সত্যি বলতে আমার বেশ ভালই লাগত ওকে।
একদিন আমরা স্কুল পালিয়ে গেলাম সিনেমা দেখতে, সিনেমা দেখতে সত্যিই খুব ভাল লাগছিল। ও আমাকে বলেছিল, আমাকে ছেড়ে ও কখনও যাবেনা।
কিন্তু এখন আমার থেকে ও অনেক দূরে।
ওর বাবা অন্য এক জায়গাতে বাড়ি তৈরি করে ওদেরকে নিয়ে চলেগেছে। যাওয়ার আগে আমি আর ও খুব কেঁদেছি। কিন্তু আমাদের কিছু করার ছিলনা।
এখনও আমাদের কথা হয় ফোনে। কিন্তু ভালোবাসা বোধহয় অনেকটা হালকা হয়েগেছে। প্রথম প্রথম কদিন আমি ওকে খুব মিস করতাম।
প্রাইভেট, স্কুল সবকিছু ফাকা ফাকা লাগত, নিজেকে বড্ড একা লাগত। কিন্তু আস্তে আস্তে অনেকটা ঠিক হয়েগেছে।
কিন্তু এখন আমার থেকে ও অনেক দূরে।
ওর বাবা অন্য এক জায়গাতে বাড়ি তৈরি করে ওদেরকে নিয়ে চলেগেছে। যাওয়ার আগে আমি আর ও খুব কেঁদেছি। কিন্তু আমাদের কিছু করার ছিলনা।
এখনও আমাদের কথা হয় ফোনে। কিন্তু ভালোবাসা বোধহয় অনেকটা হালকা হয়েগেছে। প্রথম প্রথম কদিন আমি ওকে খুব মিস করতাম।
প্রাইভেট, স্কুল সবকিছু ফাকা ফাকা লাগত, নিজেকে বড্ড একা লাগত। কিন্তু আস্তে আস্তে অনেকটা ঠিক হয়েগেছে।
না..., আজ আর লিখছি না, এরপরের দিন আমি একটা খুব সুন্দর ভালোবাসার গল্প লিখব।
যদি কেউ আমার লেখা পড়ে থাক, তালে প্লিজ কমেন্ট করবে। আর তোমাদের ভালোবাসার গল্পও আমাদের সাথে শেয়ার করবে প্লিজ। টা টা...
যদি কেউ আমার লেখা পড়ে থাক, তালে প্লিজ কমেন্ট করবে। আর তোমাদের ভালোবাসার গল্পও আমাদের সাথে শেয়ার করবে প্লিজ। টা টা...