আইফোন
বলে কথা! হ্রদের নিচে এক বছর পার হলেও এখনো সক্রিয় রয়েছে একটি আইফোন ৪।
ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার। সাধারণত এ বছরে বাজারে আসা আইফোন ৭ ও
৭ প্লাস ছাড়া পুরোনো কোনো আইফোন পানিরোধী নয়। তবে ২০১০ সালে বাজারে আসা
আইফোন ৪-এর ক্ষেত্রে যে ঘটনা ঘটেছে, তাকে ‘বিস্ময়কর’ বলছে মার্কিন
ইন্টারনেট মিডিয়া কোম্পানি বাজফিড।
বাজফিডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের মার্চ মাসে মাইকেল গানট্রাম নামের এক ব্যক্তি তাঁর আইফোন ৪ নিয়ে পেনসিলভানিয়ার কাইল হ্রদে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন। সেখানে পিছলে পড়ে হ্রদের তলায় চলে যায় তাঁর ফোনটি। সেপ্টেম্বরে ওই হ্রদটি শুকিয়ে গেলে ওই আইফোনটি ড্যানিয়েল ক্যালগারেন নামের এক প্রকৌশলীর মেটাল ডিটেকটরে ধরা পড়ে। ফোনটি উদ্ধারের পর তা পানি শুকানোর জন্য চালের মধ্যে রাখা হয়। ফোন পানিতে পড়ে গেলে তা চালের মধ্যে রাখলে পানি শোষণ করে।
দুদিন পর দেখা যায়, ফোনটি আবার চালু হয়েছে। এর ডিসপ্লে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তা কাজ করার উপযোগী ছিল।
এই ফোনটি এত দীর্ঘদিন পানির নিচে পড়েও টিকে যাওয়ার জন্য ওটারবক্সের তৈরি একটি আইফোন কেসকে কৃতিত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে অ্যাপলের তৈরি পণ্যের প্রশংসাও ঝরেছে ওই ফোন উদ্ধারকারী ক্যালগারেনের মুখ থেকে।
এত দিন পর ওই ফোনটি ফেরত পেয়ে আরেকটু সারিয়ে তা মাকে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন গানট্রাম। তথ্যসূত্র: বাজফিড, এনডিটিভি।
বাজফিডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের মার্চ মাসে মাইকেল গানট্রাম নামের এক ব্যক্তি তাঁর আইফোন ৪ নিয়ে পেনসিলভানিয়ার কাইল হ্রদে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন। সেখানে পিছলে পড়ে হ্রদের তলায় চলে যায় তাঁর ফোনটি। সেপ্টেম্বরে ওই হ্রদটি শুকিয়ে গেলে ওই আইফোনটি ড্যানিয়েল ক্যালগারেন নামের এক প্রকৌশলীর মেটাল ডিটেকটরে ধরা পড়ে। ফোনটি উদ্ধারের পর তা পানি শুকানোর জন্য চালের মধ্যে রাখা হয়। ফোন পানিতে পড়ে গেলে তা চালের মধ্যে রাখলে পানি শোষণ করে।
দুদিন পর দেখা যায়, ফোনটি আবার চালু হয়েছে। এর ডিসপ্লে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তা কাজ করার উপযোগী ছিল।
এই ফোনটি এত দীর্ঘদিন পানির নিচে পড়েও টিকে যাওয়ার জন্য ওটারবক্সের তৈরি একটি আইফোন কেসকে কৃতিত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে অ্যাপলের তৈরি পণ্যের প্রশংসাও ঝরেছে ওই ফোন উদ্ধারকারী ক্যালগারেনের মুখ থেকে।
এত দিন পর ওই ফোনটি ফেরত পেয়ে আরেকটু সারিয়ে তা মাকে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন গানট্রাম। তথ্যসূত্র: বাজফিড, এনডিটিভি।