স্ট্রেইট চুল বনাম মসৃণ চুল

রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে চুলের মসৃণতার দিকে মনোযোগ দিলে তা ক্ষতিকর হয় না। তবে এর ফলাফল হয় ক্ষণস্থায়ী।
অন্যদিকে চুল ‘স্ট্রেইট’ করলে দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু তা চুলের জন্য বেশ ক্ষতিকারক।
* কেউ যদি রুক্ষ চুলের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে চুলের মসৃণতার প্রতি মনোযোগ দেওয়া সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অপরপক্ষে, অতিরিক্ত কোঁকড়া চুল তাপ ও কেমিকল দিয়ে সোজা করতে হয়।
* চুলের মসৃণ-ভাব 'ন্যাচারাল লুক' ধরে রাখে। অন্যদিকে চুল স্ট্রেইট করা হলে তাতে খানিকটা কৃত্তিম ছোঁয়া থাকে।
* মসৃণভাব ফিরিয়ে আনার জন্য সচেষ্ট থাকলে তা চুলের খুব একটা ক্ষতি করে না। তাপ ও কেমিকল দিয়ে চুল সোজা করা হলে চুলের গোঁড়া দুর্বল হয়ে যায় এবং আগা ফাটা দেখা দেয়।
* মজার কথা হল, চুল মসৃণ একটি সাময়িক বিষয়। অর্থাৎ মসৃণ চুলের জন্য যা করা হবে তা ফলপ্রসু হলেও খুব বেশি দীর্ঘস্থায়ী হয় না। অন্যদিকে, চুল স্ট্রেইট করা হলে তা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ছবির প্রতীকী মডেল পাপড়ি। ছবি: প্রামানিক।
নবীনতর পূর্বতন